গুজরাট, মধ্য প্রদেশে, রাজস্থানের সমবায়ের সঙ্গে যুক্ত মহিলাদের সঙ্গে বৈঠক করেন অমিত শাহ। 'সহকার সংবাদ' নামে ওই বৈঠকে মহিলাদের নানা প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। সেখানেই নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানান।


অবসরের পর কী করবেন? অমিত শাহর ভাবনায় রাজনীতির কোনও যোগ নেই
অমিত শাহ


রাজনীতি থেকে অবসরের পর তিনি কী করবেন? নিজের পরিকল্পনার কথা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর সেই পরিকল্পনার মধ্যে রাজনীতির কোনও ছোঁয়া থাকছে না। তাহলে অবসরের পর বিজেপির চাণক্য হিসেবে পরিচিত অমিত শাহ কী করবেন? কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানালেন, অবসরের পর বাকি জীবনটা তিনি বেদ, উপনিষদ পড়ে ও প্রাকৃতিক চাষাবাদ নিয়ে কাটাবেন।


বছর ষাটের শাহ কিশোর বয়সে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৮৩ সালে ABVP-তে যোগ দেন। আর বিজেপিতে যোগ দেন ১৯৮৭ সালে। তারপর দলে একের পর এক দায়িত্ব সামলেছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, তখন গুজরাটের মন্ত্রিসভায় একাধিক দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। ২০১৯ সাল থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। পাশাপাশি সমবায় মন্ত্রকের দায়িত্বও সামলাচ্ছেন। পোড়খাওয়া এই রাজনীতিকই অবসর পরবর্তী জীবনে কী কী করবেন, সেই পরিকল্পনার কথা জানালেন।


আবার বিমান দুর্ঘটনা, ভেঙে পড়ল বায়ুসেনার ফাইটার জেট
কেউ ভাবতেও পারেনি, ঘুম থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে কাকিমার সঙ্গেই এই কাজ করাতে বাধ্য করা হল যুবককে!


যৌনাঙ্গ দেখাতে বাধ্য করা সেই ছাত্রনেতা সৌভিক রায়ের কাছে গেল চিঠি, দলের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখার নির্দেশ
গুজরাট, মধ্য প্রদেশে, রাজস্থানের সমবায়ের সঙ্গে যুক্ত মহিলাদের সঙ্গে বৈঠক করেন শাহ। ‘সহকার সংবাদ’ নামে ওই বৈঠকে মহিলাদের নানা প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। সেখানেই নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানান। শাহ বলেন, “আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, অবসরের পর বেদ, উপনিষদ পড়ে এবং প্রাকৃতিক চাষাবাদ নিয়ে কাটাব।” প্রাকৃতির চাষের উপকারিতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “রাসায়নিক ব্যবহার করে যে গম চাষ হয়, তাতে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত নানা ইস্যু সামনে আসে। প্রাকৃতিক চাষ দেহকে রোগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, শস্য উৎপাদনও বাড়ায়।”

সমবায় মন্ত্রকের দায়িত্ব পালন তাঁর কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটাও তুলে ধরেন শাহ। বলেন, “যখন আমি দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হলাম, প্রত্যেকে আমায় বললেন যে আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকের দায়িত্ব পেয়েছি। কিন্তু, যেদিন আমায় সমবায় মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হল, সেদিন অনুভব করলাম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের থেকে সমবায় মন্ত্রকের দায়িত্ব বড়। কারণ, এই মন্ত্রক দেশের গরিব, কৃষক, গ্রাম ও পশুদের জন্য কাজ করে।” মহিলাদের স্বনির্ভর করার ক্ষেত্রে সমবায় বড় অবদান রেখেছে বলে এদিন তিনি মন্তব্য করেন।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours