কয়েকদিন আগে বঙ্গ বিজেপির কোর কমিটির বৈঠকেও প্রার্থীদের বুথে বুথে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। সেই কাজ ইতিমধ্যেই শুরু করেছেন কোনও কোনও পরাজিত পদ্ম শিবিরের প্রার্থী। রাজনীতির কারবারিদের মতে, ২০২৬ আর বেশিদিন বাকি নেই। ফলে এখন থেকেই জনসংযোগ করতে পারলে সুফল মিলতে পারে।


বিজেপির দেখানো রাস্তায় হাঁটছে CPIM? ভোট মিটতেই কী সিদ্ধান্ত নিল বঙ্গ বামেরা?
কী বলছে বামেরা?


! প্রার্থীদের ভোট-অভিজ্ঞতা নিয়ে ডাকা বৈঠক থেকে এল নতুন নিদান। বুথে বুথে যান। এলাকায় যান। এলাকায় পড়ে থাকুন। জয়ী বা পরাজিত, সব প্রার্থীদের জনসংযোগ অব্যহত রাখতে নিদান দিয়েছিলেন বিজেপি নেতৃত্ব। এবার একই পথে হাঁটল সিপিআইএম। শনিবার আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে দলীয় প্রার্থীদের নিয়ে বৈঠক করেন সিপিআইএম নেতৃত্ব। সায়রা শাহ হালিম, দীপ্সিতা ধর এবং প্রতিকুর রহমান বাদে সব প্রার্থী উপস্থিত ছিলেন। সব প্রার্থীদের ভোট-অভিজ্ঞতা নিয়ে আলাপ-আলোচনা হয় ৩১ আলিমুদ্দিন স্ট্রিটের মুজ্ফফর আহমেদ ভবনে। 


রাজ্য সম্পাদক তথা মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের প্রার্থী মহম্মদ সেলিম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রামচন্দ্র ডোম, সূর্যকান্ত মিশ্র। সেই বৈঠক থেকেই পরাজিত প্রার্থীদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যে যেখানে ভোট ময়দানে লড়াই করেছিলেন, সেইসব এলাকায় যান। বুথে বুথে যান। কর্মীদের সঙ্গে কথা বলুন। মানুষের সঙ্গে কথা বলুন। জনসংযোগ অব্যহত রাখুন। জনসংযোগে মন দিন। 

কয়েকদিন আগে বঙ্গ বিজেপির কোর কমিটির বৈঠকেও প্রার্থীদের বুথে বুথে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। সেই কাজ ইতিমধ্যেই শুরু করেছেন কোনও কোনও পরাজিত পদ্ম শিবিরের প্রার্থী। রাজনীতির কারবারিদের মতে, ২০২৬ আর বেশিদিন বাকি নেই। ফলে এখন থেকেই জনসংযোগ করতে পারলে সুফল মিলতে পারে। একইসঙ্গে কর্মীদের মধ্যে এমন ভাবনাও কাজ করে প্রার্থী হওয়ার অনেকেই আর খুঁজে পাওয়া যায় না। ভোট মিটে গেলে কর্মীদের কথা কে আর শুনবেন? কর্মীদের মধ্যে সেই ভাবনা কাটানোও এই জনসংযোগের নিদানের পিছনে রয়েছে বলে মত অনেকের। 


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours