তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক সূত্রে ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে, ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৬৯-এ ধারায় ওই মোবাইল অ্যাপগুলিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই অ্যাপগুলির ব্যবহারে জাতীয় নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা এবং সার্বভৌমত্ব বিপদের মুখে পড়তে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছিল ‘ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন সেন্টার’। তারই প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ করা হয়েছে।গত ১৫ জুন গালওয়ানে চিনা ফৌজের হামলায় ২০ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যুর পরেই এ দেশে চীনা আপগুলির অবাধ ব্যবসায় রাশ টানতে সক্রিয় হয়েছিল কেন্দ্র। ২৯ জুন টিকটক, ইউসি ব্রাউজার, বিগো লাইভ, হেলো, শেয়ার-ইটের মতো ৫৯টি চিনা অ্যাপকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
এর পরে ২ সেপ্টেম্বর পাবজি-সহ আলি-পে, এপিইউএস টার্বো ক্লিনার, বাইডু, ক্যাম কার্ড, সুপার ক্লিন, ফোটো গ্যালারি অ্যান্ড অ্যালবাম, লুডো অল স্টারের মতো ১১৮টি অ্যাপের উপর বিধিনিষেধ বলবৎ করা হয়।মঙ্গলবার যে ৪৩টি অ্যাপ নিষিদ্ধ করা হয়েছে তার মধ্য রয়েছে আলি সাপ্লায়ার্স, আলিবাবা ওয়ার্কবেঞ্চ, বেটার লিভিং, আলি প্লে ক্যাশিয়ার। বিধি ভেঙে তথ্য পাচারের অভিযোগের নিষিদ্ধ করা হয় চিনা অ্যাপগুলি। নেটাগরিকদের একাংশ থেকে ‘কম্পিউটার এমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’(সিইআরটি-ইন) ওই অ্যাপগুলির বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগ পেয়েছে বলেও জানানো হয় কেন্দ্রের তরফে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours