চাকরি বাতিলে স্থগিতাদেশের নির্দেশে আপাতত স্বস্তি পেল ৩২ হাজার পরিবার। এদিনের এই নির্দেশে কেরিয়ারের শুরুর দিকের কথাও মন পড়ছে কল্যাণ বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের।
Recruitment Case: সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে 'ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট'-এর সঙ্গে তুলনা আইনজীবী কল্যাণেরআইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায়

কলকাতা: সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশে যাঁরা চাকরি হারিয়েছিলেন, তাঁদের জন্য স্বস্তির খবর শুনিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বহাল থাকছে তাঁদের চাকরি। ডিভিশন বেঞ্চের এই নির্দেশের পর সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে ‘ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট’-এর সঙ্গে তুলনা করলেন আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এই মামলায় চাকরিহারাদের জন্য সওয়াল করেছেন তিনি। তাঁদের মূল বক্তব্য ছিল, চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেওয়ার আগে চাকরিহারাদের বক্তব্য শোনা হয়নি। সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে ‘অবৈধ’ বলে এদিন উল্লেখ করেছেন তিনি।

৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক শিক্ষিকার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই নির্দেশকে চ্য়ালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন চাকরি প্রার্থীরা। শুক্রবার সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চ চাকরি বাতিলের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে। ২৩ সেপ্টেম্বরের পর্যন্ত স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে।

এই নির্দেশের পর কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘চাকরি যাওয়ার কী যে যুক্তি, জানা নেই। এভাবে চাকরি খাওয়া যায় না। কারও কথা না শুনে কি কাউকে ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট দেওয়া যায়? ডেথ সেনটেন্স দেওয়া যায় ট্রায়াল ছাড়া? চাকরিজীবী জন্য চাকরি খাওয়াটাই ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট। তাই আমরা বলছি অর্ডারটা অবৈধ।’
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours