হারের মাঝে হার্দিকের কাছে ইতিবাচক দিক নেহাল ওয়াদেরার পারফরম্যান্স। গত মরসুমে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অন্যতম আবিষ্কার নেহাল। এ মরসুমে চাপের মুহূর্তে ভালো পারফর্ম করছেন। লখনউয়ের বিরুদ্ধে নেহাল ব্যাটিংয়ের হাল না ধরলে ১৪৪ অবধি পৌঁছনো কঠিন ছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। আগামীতে দেশের জার্সিতেও খেলবেন নেহাল, এমনটাই মনে করছেন হার্দিক।
হারের বেশ কিছু কারণ খুঁজে বের করলেন হার্দিক পান্ডিয়া
দশ ম্যাচ খেলে সাতটি হার। এরপরও কি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের প্লে-অফ সম্ভব? কঠিন অঙ্ক হলেও এখনই পুরোপুরি রাস্তা বন্ধ বলা যায় না। যদিও মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের পারফরম্যান্সে সেই কঠিন রাস্তা কোনও ভাবে সহজ হবে বলেও আশা নেই। টিম হিসেবে পারফর্ম করতে না পারাই এ মরসুমে ব্যর্থতার মূল কারণ। বোলিংয়ে বুমরা ছাড়া কেউ ধারাবাহিক নন। ব্যাটিংয়েও পরিস্থিতি অনেকটা তাই। লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে ব্যাটিং বিপর্যয় থেকে দলকে টেনে তুলেছিল বোলিং। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি।
এ বারের আইপিএলে ব্যাটারদের কাছে সবচেয়ে কঠিন ভেনু লখনউ। বাউন্ডারি বড়। পিচ থেকে বোলারদের সাহায্য রয়েছে। নতুন বল সামলাতে না পারলে কাজ কঠিন হতে বাধ্য। অন্যান্য ভেনুতে যেরকম হাইস্কোরিং ম্যাচ দেখা গিয়েছে, এ মাঠে চিত্র ঠিক উল্টো। ঠিক যেমন হোম টিম লখনউ সুপার জায়ান্টসেরই হল! মাত্র ১৪৫ রান তাড়া করতে নেমেও খেই হারিয়েছিল লখনউ। ম্যাচটা জিতে গেলে কৃতিত্ব প্রাপ্য ছিল হার্দিকের। বল হাতে ২ উইকেট নিয়েছেন।
ম্যাচ শেষে হারের কারণ খুঁজে বের করেছেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স অধিনায়ক। বলছেন, ‘পাওয়ার প্লে-তে চার উইকেট হারানোর পর সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন। চাপের মুখে বাকি ব্যাটারদের দায়িত্ব নেওয়া উচিত ছিল। আমরা সেটা পারিনি।’ প্রথমে ব্যাট করার ফলেই কি বাড়তি চাপ ছিল? হার্দিকের কথায়, ‘তা ঠিক নয়। প্রথমে হোক বা পরে, সেই তো বল দেখেই মারতে হবে। পিচ ভালো ছিল। আমরা মারতে পারিনি। পুরো টুর্নামেন্টেই আমাদের যেন এমনটা হচ্ছে।’
হারের মাঝে হার্দিকের কাছে ইতিবাচক দিক নেহাল ওয়াদেরার পারফরম্যান্স। গত মরসুমে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অন্যতম আবিষ্কার নেহাল। এ মরসুমে চাপের মুহূর্তে ভালো পারফর্ম করছেন। লখনউয়ের বিরুদ্ধে নেহাল ব্যাটিংয়ের হাল না ধরলে ১৪৪ অবধি পৌঁছনো কঠিন ছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। আগামীতে দেশের জার্সিতেও খেলবেন নেহাল, এমনটাই মনে করছেন হার্দিক।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours