ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান, হিটস্ট্রোক ম্যানেজমেন্টের যাবতীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা এখানে করা হয়েছে। তবে তাঁর পরামর্শ, এমন শুষ্ক গরমের কারণে শরীরে জলের পরিমান কমে যাচ্ছে। সকলের উচিৎ জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে। খুব প্রয়োজন না হলে দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টে পর্যন্ত বাড়ির বাইরে বেরোনোরও পরামর্শ তাঁর।
তাপপ্রবাহে বাড়ছে অসুস্থের সংখ্যা, এবার 'হিটওয়েভ কর্নার' হাসপাতালে
স্পেশাল ইউনিট 'হিট ওয়েভ কর্নার'
জলপাইগুড়ি: তীব্র গরমে নাজেহাল জনজীবন। তাও ঘাম হলে একরকম। শুকনো গরমে লাগাতার হিট স্ট্রোকের প্রবণতা বেড়েই চলেছে। একাধিক জেলায় হিটস্ট্রোকে মৃত্যুর খবরও আসছে। এবার হিটস্ট্রোকে আক্রান্তদের জন্য বিশেষ ইউনিট চালু হল রাজগঞ্জ গ্রামীণ হাসপাতালে।
রোজই নিজের রেকর্ড নিজে ভাঙছে গরম। দক্ষিণবঙ্গ হোক বা উত্তরবঙ্গ, দাবদাহে অতিষ্ঠ সকলে। কেন্দ্র, রাজ্য স্বাস্থ্য বিভাগ বারবার সতর্ক করছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তরফে বিভিন্ন হাসপাতালে হিটস্ট্রোক ম্যানেজমেন্টের জন্য স্পেশাল ইউনিট তৈরি করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যাতে কারও হিটস্ট্রোক হলে, তিনি দ্রুত পরিষেবা পান।
সেই নির্দেশ মেনে রাজগঞ্জ গ্রামীণ হাসপাতালে বিশেষ ব্যবস্থা করা হল। ৫ বেডের একটি আলাদা ইউনিট খোলা হয়েছে। রাজগঞ্জ ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাক্তার রাহুল রায় জানান, তীব্র গরমের ফলে এই সময় হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সে কারণেই স্বাস্থ্য দফতর নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যের প্রতিটি গ্রামীণ হাসপাতালে স্পেশাল ইউনিট তৈরি করার জন্য। তা মেনেই রাজগঞ্জ গ্রামীণ হাসপাতালে এই ব্যবস্থা করা হল।
ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান, হিটস্ট্রোক ম্যানেজমেন্টের যাবতীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা এখানে করা হয়েছে। তবে তাঁর পরামর্শ, এমন শুষ্ক গরমের কারণে শরীরে জলের পরিমান কমে যাচ্ছে। সকলের উচিৎ জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে। খুব প্রয়োজন না হলে দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টে পর্যন্ত বাড়ির বাইরে বেরোনোরও পরামর্শ তাঁর।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours