সবাইকে উৎসাহিত করেছিল। প্রোগ্রাম চলাকালিন, আমি ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান নেতাদের সাথে দেখা করেছি। তারপরে, আমি খেলোয়াড়দের সাথে দেখা করেছি এবং তাঁদের শুভেচ্ছা জানাই।

ফিফা একদিকে এআইএফএফকে নির্বাসিত করেছে। অন্যদিকে একদিনে যুবভারতী স্টেডিয়ামে শুরু হয়ে গেল ডুরান্ড কাপ। মুখ্যমন্ত্রী (Chief Mamata Banerjee) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতেই উদ্বোধন হল ঐতিহ্যশালী এই ফুটবল টুর্নামেন্টের। নিজে ফুটবলে লাথি মেরে টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করলেন মমতা। নিজের ট্যুইটারে মুখ্যমন্ত্রী জানান, ''আজ আমি ডুরান্ড কাপের উদ্বােধনে গিয়েছিলাম। অনুষ্ঠানটি একটি অসাধারণ পারফরম্যান্স দিয়ে শুরু হয়েছিল। যা সবাইকে উৎসাহিত করেছিল। প্রোগ্রাম চলাকালিন, আমি ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান নেতাদের সাথে দেখা করেছি। তারপরে, আমি খেলোয়াড়দের সাথে দেখা করেছি এবং তাঁদের শুভেচ্ছা জানাই। পশ্চিমবঙ্গ সরকার সবসময় খেলাধূলো সংক্রান্ত সব বিষয়ে সাহায্য করেছে। বাংলার ক্রীড়া পরিকাঠামোর উন্নয়নে এগিয়ে এসেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। ভবিষ্যতেও আমরা এইভাবেই পাশে থাকব। ডুরান্ডে এদিন প্রথম ম্যাচে এফসি গোয়া ও মহমেডান ম্যাচ দিয়ে শুরু হয় টুর্নামেন্টে। খেলা শুরুর আগে সব ফুটবলারদের সঙ্গে হাত মেলান মুখ্যমন্ত্রী। 

ডুরান্ড কাপ। এশিয়ার সব চেয়ে পুরনো টুর্নামেন্ট। ১৬ অগাস্ট, কলকাতায় শুরু হচ্ছে ১৩১ তম ডুরান্ড কাপ। আগামী ২০২৫ সাল পর্যন্ত এই টুর্নামেন্ট কলকাতাতেই হব। এটা খুবই ভাল খবর।''

এবারের ডুরান্ড কাপে ৪টি গ্রুপে খেলবে মোট ২০টি দল। তার মধ্যে ১১টি দল আইএসএলের, ৫টি দল আইলিগের এবং ৪টি সেনাবাহিনীর দল। এবারের বিশেষে আকর্ষণ ২৮ অগাস্টের মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল ডার্বি। খেলা হবে যুবভারতীতে।


সরকারিভাবে মাসের শুরুতেই ইমামির সঙ্গে চুক্তিপত্রে সই করেছে ইস্টবেঙ্গল। তারপরের দিনই একসঙ্গে ১৩জন ভারতীয় ফুটবলারকে সই করিয়ে চমক দিয়েছিল লাল হলুদ। পবন কুমার, সার্থক গলুই, মহম্মদ রাওকিপ, জেরি লালরিনজুয়ালা, সৌভিক চক্রবর্তী, অঙ্কিত মুখোপাধ্যায়, অনিকেত যাদব, অমরজিৎ সিংহ, মোবাসির রহমান, ভিপি সুহের, আঙ্গুসানা, প্রীতম সিংহ ও নাওরেম মহেশ সিংহকে একসঙ্গে চুক্তিবদ্ধ করেছিল ইস্টবেঙ্গল। এবার আরও তিন ফুটবলার, কমলজিৎ সিংহ, সুমিত পাসি ও লালচুঙ্গনুঙ্গাকে কে চুক্তিবদ্ধ করা হল। এই তিন ফুটবলারকে সই করার কথা ইমামি ইস্টবেঙ্গলের তরফে ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে।

স্বাধীনতা ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আজাদি কা অমৃত মহোত্সবের কথা মাথায় রেখে প্রতিটি ম্যাচর আগে গাওয়া হবে জাতীয় সঙ্গীত। কলকাতার পাশাপাশি খেলা হবে গুয়াহাটি ও ইম্ফলে। ১৮ সেপ্টেম্বর ফাইনাল হবে যুবভারতীতে। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, ফাইনালে উপস্থিত থাকার জন্য আমমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours