করোনার সেকেন্ড ওয়েভেই একের পর এক শিশু করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এইমসের ডিরেক্টর ডাক্তার রণদীপ গুলেরিয়া জানিয়েছেন, হাসপাতালে যেসব শিশুরা করোনা আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হচ্ছে তাদের সকলেরই কো মরবিডিটি রয়েছে। তাঁদের শরীরে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ কো-মরবিডিটি রয়েছে। এবং এও বলেছেন তাঁদের শরীরে রোগ প্রতিরোধক শক্তি কম।
থার্ড ওয়েভ আসার আগেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।
থার্ড ওয়েভে শিশুরা বেশি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হবে বলে জানাচ্ছেন চিকিত্সকরা। তবে সেকেন্ড ওয়েভে এবং প্রথম ওয়েভে কো মরবিডিটি যাঁদের রয়েছে তাঁরাই করোনা সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি কাবু হয়েছেন। কাজেই থার্ড ওয়েভে যে আশঙ্কার কথা প্রকাশ করা হচ্ছে সেটা নাও হতে পারে বলে মনে করছেন এইমসের ডিরেক্টর। কারণ কো মরবিডিটি থাকলে তবেই করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেশি মরাত্মক হচ্ছে। সেটা সব বয়সীদের ক্ষেত্রেই সমান
আশঙ্কার কারণ নেই কাজেই থার্ড ওয়েভে শিশুদের করোনা সংক্রমণ নিয়ে যে আশঙ্কার কথা প্রকাশ করা হচ্ছে সেটা অতটা চিন্তার নয় বলে জানিয়েছেন এইমসের ডিরেক্টর। কাজেই পরের ওয়েভে যে শিশুরা ভয়ঙ্করভাবে করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত হবেন সেটা ভাবার কোনও কারণ নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। কারণ করোনার সেকেন্ড ওয়েভটাই সর্বাধিক ছিল। থার্ড ওয়েভ অতটা মারাত্মক নাও হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours